এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল) ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পূনরায় সময়সূচি
পূর্বের ধারাবাহিকতায় (তারিখ: ১৫ জুলাই ২০২৪ খ্রি.) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের নিম্নোক্ত সময়সূচি অনুযায়ি পুনরায় সময়সীমা বৃদ্ধি করে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানগণকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
ফিসের বিবরণ (শিক্ষার্থী প্রতি): রেজিস্ট্রেশন ফি ১৩০.০০ টাকা, ক্রীড়া ফি ৫০.০০ টাকা, স্কাউট/গার্লসগাইড ফি ১৫.০০ টাকা, রেড ক্রিসেন্ট ফি ৮.০০ টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফি ৭.০০ টাকা ও আবেদনপত্র বিক্রির (ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী) ফি ৩০.০০ টাকাসহ সর্বমোট ২৪০.০০ (দুইশত চল্লিশ টাকা) হারে একত্রে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রদান করতে হবে।
০১. অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির সময়সূচি: ০৫-০৮-২০২৪ খ্রি. হতে ২২-০৮-২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত।
০২. শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য তথ্য আপলোড করার লক্ষ্যে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সমন্বয়ে ০৩ (তিন) সদস্য বিশিষ্ট একটি রেজিস্ট্রেশন কমিটি গঠন করতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবার পর চূড়ান্ত তালিকা ফাইনাল সাবমিটের পূর্বে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির সদস্যদের দ্বারা প্রতিষ্ঠানে রক্ষিত ভর্তি ফরম ও সনদের সাথে মিলিয়ে তথ্য সঠিকভাবে এন্ট্রি হয়েছে কিনা যথাযথভাবে নিশ্চিত হয়ে ফাইনাল সাবমিট করবেন। রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে কোনভাবেই শিক্ষার্থীদের নিযুক্ত করা যাবে না। চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে।
০৩. পেমেন্ট ও রেজিস্ট্রেশনের সময়সূচি: ০৫-০৮-২০২৪ খ্রি. হতে ২২-০৮-২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত।
০৪. ফাইনাল লিস্ট (হার্ড কপি) প্রিন্টের সময়সূচি: ০১-০৯-২০২৪ খ্রি. হতে ১৫-০৯-২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত।
০৫. প্রতিষ্ঠানের অ্যাফিলিয়েশন ফি ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত পরিশোধ থাকতে হবে।
০৬. নির্ধারিত তারিখের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন কার্য সম্পন্ন করতে না পারলে সমুদয় দায় প্রতিষ্ঠান প্রধানের উপর বর্তাবে।
০৭. প্রতি ট্রেডে আসন সংখ্যা হবে সর্বোচ্চ ৫০ (পঞ্চাশ) জন। এর মধ্যে মূল আসন ৪০ (চল্লিশ) জন এবং ড্রপআউট ১০ (দশ) জন।
০৮. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুমোদিত প্রত্যেক ট্রেডে ন্যূনতম ১৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে।
০৯. ই-সেবা প্ল্যাটফর্ম (bteb.gov.bd সম্পাদন করতে হবে। ই-সেবা অথবা bteberp.com) এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানসমূহকে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম
১০. রেজিস্ট্রেশন কার্ড বিতরণের সিডিউল পরবর্তীতে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
[বি.দ্র.- বিশেষ পরিস্থিতি ব্যতিরেকে রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা আর বৃদ্ধি করা হবে না] যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হলো।